জুবায়ের হুসাইন

হোম / জুবায়ের হুসাইন

Image

জুবায়ের হুসাইন

গল্পকার ও শিশুসাহিত্যিক। লেখালেখি শুরু ১৯৯৪ সালে। প্রথম গল্প ছাপা হয় একই বছর একটি জাতীয় দৈনিকের শিশু-কিশোর পাতায়। এরপর থেকেই স্থানীয় ও জাতীয় দৈনিকের শিশুসাহিত্যের পাতা এবং দেশব্যাপী বিভিন্ন শিশু-কিশোর ম্যাগাজিনে নিয়মিত ছড়া, গল্প, ফিচার ও কিশোর উপন্যাস ছাপা হতে থাকে। জুবায়ের হুসাইনের জন্ম ভৈরব নদীর পাড়ে সাহিত্যের শ্যামলভূমি যশোর সদর শহরতলীর শেখহাটীতে, ১৯৮১ সালের ২৪ অক্টোবর। বাবা মরহুম জামির হোসেন ও মা মরহুমা আনোয়ারা বেগম। বাবা-মায়ের সরল ও সাদাসিধে জীবন-যাপন তাকে প্রভাবিত করেছে দারুণভাবে। শৈশব কেটেছে ভৈরব নদীর পাড়ে ঘুড়ি উড়িয়ে, হই-হল্লা করে। যশোর জিলা স্কুল থেকে বিজ্ঞান বিভাগে এসএসসি, যশোর ক্যান্টনমেন্ট কলেজ থেকে এইচএসসি ও ঐতিহ্যবাহী যশোর সরকারি এমএম কলেজ থেকে ফিসারিজ-এ মাস্টার্স শেষ করেন তিনি।ছোটগল্প ও শিশুসাহিত্য চর্চার পাশাপাশি স্থানীয়ভাবে প্রভাতের সূর্য ও পরাগ নামে সাহিত্যের দু’'টি ছোটকাগজ সম্পাদনা করেন। দেশের একটি স্বনামধন্য শিশু-কিশোর মাসিক পত্রিকায় সহকারী সম্পাদক ছিলেন দীর্ঘ প্রায় আট বছর। কর্মজীবন শুরু করেন একটি বেসরকারি ব্যাংকে। ব্যাংকিং ব্যস্ততার ভীড় ঠেলে সাহিত্যের সুন্দর বাগান সাজাতে তিনি প্রতিনিয়ত রোপণ করে চলেছেন বুদ্ধিদীপ্ত গল্পের চারাগাছ। পূর্বেই পাঠকপ্রিয়তা পেয়েছে তার কিশোর রহস্য উপন্যাস হুমকি (২০০৫) ও ছোট্ট উপহার (২০০৬)। “মুনিয়ার বিড়াল ও বুবুর গল্প” (২০২৪) তার প্রথম শিশুতোষ গল্পগ্রন্থ। প্রকাশের অপেক্ষায় শিশুতোষ ছড়ার বই “ফুটবে যখন কুঁড়ি” ও গল্পের বই “সাদা কাগজে বৃষ্টির ফোটা”। “ভয়াল রাতের হাতছানি” ও “নীল থাবা” দিয়ে তার বিপু ভাইয়া সিরিজের যাত্রা শুরু। সিরিইয়া সিরিজের যাত্রা শুরু। সিরিজের পরবর্তী বই- “আজব চিঠি”।